মন্তব্য

ফটোশপের একটি অসাধারণ প্রিসেট ব্রাশ (Dream Brushes)

ফটোশপের একটি অসাধারণ প্রিসেট ব্রাশ (Dream Brushes)
                                                        ফটোশপের একটি অসাধারণ প্রিসেট ব্রাশ
                            (Photoshop Dream Preset)
                                           ----------
চিত্রঃ নিজে চেষ্টা করুন (ড্রিম প্রিসেট)
             -------------------------------------------------------
ফটোশপে কাজ ক্ষেত্রে সবচেয়ে জরুরী জিনিস হল "Personal Creativity". এটি আপনার ফটোশপে কাজের চিন্তা ধারণাকে প্রসস্থ করে । আপনার প্রাতিষ্ঠানিক কুয়ালিফিকেশন যাই হোক না কেন আপনার হাতের কুয়ালিফিকেশন আপনার কাজের দক্ষতাকে বহণ করে ।
এটা সর্বোজন প্রসিদ্ধ । এখন আমি ফটোশপের একটি দারুণ প্রিসেট নিয়ে আলোচনা করবো , আশা করি সবার ভালো লাগবে । এই টিউনটা শুধু মাত্র তাদের জন্য যারা ফটোশপকে অন্তর থেকে ভালোবাসে এবং যারা ভবিষ্যৎতের প্রোবাবিলিটিকে বিশ্বাস করে ।
এই প্রিসেটের নাম "ভিভিড ড্রিম প্রিসেট" । আমি উপরে যে একটি টিউন ফটো তুলে ধরেছি সেটা এই প্রিসেট দিয়েই তৈরী । এই প্রিসেট দিয়ে আপনি আরো অসাধারণ ফটো ইফেক্ট তৈরী করতে পারেন । এটা আপনার হাতের ক্যাপাসিটির উপর । নিচে এর ক্রিয়েটিং(আংশিক ধাপসহ) এবং ইন্সট্যালেশন পদ্ধতি তোলে ধরলাম ।
এটি ফটোশপের প্রায় সকল ভার্সনে(ফটোশপ ৬, ফটোশপ ৫, ফটোশপ সি.সি., এক্সট্যান্ডেড) সাপোর্ট করে । আমি কাজটা করেছি ফটোশপ ৬ এ ।
প্রথমে এই লিংক থেকে Zip ফাইলটি ডাউনলোড করে নিন । ফাইল ডাউনলোড করার পর নিচের ইন্সট্রাকশন ফলো করুন ।

  • আপনি ফটোশপ ইন্সটল করে না থাকলে ফটোশপের ৬ ভার্সনটি ইন্সটল করে নিন । (এটা আমার প্রিয় ভার্সন)
  • অথবা আপনার ফটোশপের হার্ড ডিস্কের লিংক লোকেশনে যান ।
  • যেমন, আমি আমার ফটোশপটা কাস্টমাইজ করে একটি পোর্টেবল ভার্সনে করে Hard Disk এর Computer>>Local Disk(C:)>>Photoshop CS6 লোকেশনে রেখেছি । তবে সাধারণত আপনি ইন্সটল করে রাখলে Program Files বা Program Files(x86) লোকেশনে থাকবে (Windows Only)। 
  • এরপর Photoshop CS6 ফোল্ডার থেকে Presets ফোল্ডারে চলে যান এবং Presets এর ভিতরে Brushes ফোল্ডারে প্রবেশ করুন ।
  • একটি উইন্ডোতে ডাউনলোড করা ফাইলটি Win Rar দিয়ে ওপেন করুন । সেখান থেকে Vivid Dream Preset.abr ফাইলটি কপি করুন ।
  • এবং অন্য উইন্ডোতে ফটোশপের ব্রাশ ফোল্ডারে গিয়ে ABR ফাইলটি পেস্ট করে দিই ।

নিচে আমার কম্পিউটারের প্রিসেট ব্রাশের ফাইল লোকেশন এবং ফাইলটি স্ক্রিন শট দিয়ে দেখালাম । ফটোতে ফাইল লোকেশন এবং মেইন ফাইলটি ভালো ভাবে লক্ষ্য করুন ।

এর পর ফটোশপ ওপেন করুন ।
চিত্রঃ ফটো তৈরীর প্রথম ধাপ (Texturing)

  • ফটোশপে নতুন একটি প্রোজেক্ট নিই ।             
  • পর্দার পরিমান হবে ১৬০০x১২০০ pixel দিয়ে Setup করি এবং Intial Background White দিই । 
  • প্রোজেক্ট ওপেন হলে Background Light Black করে নিই ।  
  • নিজের পছন্দের Text টি লিখি এবং স্টাইলিশ ফন্ট দিয়ে কাস্টমাইজ করি ।

চিত্রঃ Using Dream Brush 
  • প্রয়োজনে আরো Text Insert করি এবং স্টাইলের জন্য ফন্টকে ওয়্যারপ করি । (এখানে P কে Warp করা হয়েছে ।)
  • একটি লেয়ার নিয়ে কী বোর্ডে B (or, Select Brushes Tool)  চাপি (Press B Key on Photoshop Layout)। 
  • ফটো স্ক্রিনে গিয়ে Right Button এ ক্লিক করি এবং সেখান থেকে " Sujune_Vivid_Dream_Set_By_Sujune " এই Brushe টি সিলেক্ট করি । তাহলে নিচের মত ব্রাশগুলো দেখতে পাবো । 
  • আমার প্রয়োজন মত ব্রাশ নিয়ে ফটোকে সাজাই । আমি ৩ নাম্বারটা নিয়ে এখানে কাজ করেছি ।        

চিত্রঃ Dream Brushes
বিভিন্ন গ্রেডিয়েন্ট ব্যবহার করে ব্রাশগুলোকে Design করি । এবং সর্বশেষে একটি পূর্ণাঙ্গ ফটো তৈরী করি । নিচের মতঃ
চিত্রঃ পূর্ণাঙ্গ Creation 
আপনার ক্রিয়েটিভিটির উপর নির্ভর করে আপনি এই প্রিসেট কত ভালো ব্যবহার করতে পারবেন ।
চাইলে এ সম্পর্কে আরো পোষ্ট ঘুরে আসতে পারেনঃ
                                        SurModifier.Blogspot.Com

ধন্যবাদ ।







বিস্তারিত পড়ুন

টুরিং পুরস্কার (Turing Award)- কম্পিউটার সাইন্সের সর্বোচ্চ সম্মাননা

টুরিং পুরস্কার (Turing Award)- কম্পিউটার সাইন্সের সর্বোচ্চ সম্মাননা
                 টুরিং পুরস্কার (Turing Award)

চিত্রঃ কম্পিউটারের নোবেল সম্মাননা - টুরিং এওয়্যার্ড

বুঝার জন্য ভাষার সৃষ্টি । প্রতিটা জীব জড় প্রাণী কিছু না কিছুর মাধ্যমে আমাদের বুঝিয়ে দেয় তার অবস্থার কথা । আমরা বিভিন্ন ভাষা ব্যবহার করে সমগ্র মানব জাতির সাথে মনের ভাব আদান প্রদান করি তেমনি প্রত্যেক অনড় বস্তুরও একটা ভাষা আছে । যেটা শ্রবণ করার ক্ষমতা আমাদের নেই শুধু আমরা অনুধাবন করতে পারি । যেমন, ব্যবহারযোগ্য টুথপ্যাস্ট প্লাজমাটিক লিকুইডের উপর যদি আপনি এসিডাইয়িত ইফেক্ট্যাড তরলের সংমিশ্রণ ঘটান তবে টুঠপ্যাস্ট আর ব্যবহারযোগ্য থাকে না । এতে টুথপ্যাস্টের বয়ান আমরা উপলব্ধি করতে পারি । টুথপ্যাস্ট বলে দেয়, "ভাইরে এমনটা করলি কেন ? এখন আমি তো আর আমি রইলাম না ।" একটা বাঘের গর্জনে আমরা অনুধাবন করতে পারি বাঘটা খুদার্থ । একটা উদ্ভিদের উপর আঘাত করলে তার শরীর থেকে একধরণের তরল নিসৃতঃ হয়(যেটা বুঝা যায়, রক্ত পরছে) । এতে আমরা বুঝতে পারি অনড় জীবটার উপর আঘাত করায় বস্তুটা খুব কষ্ট পেয়েছে ।
মানুষ সব চাইতে উন্নত প্রাণী । তাই আমাদের রয়েছে বিশ্ব ব্যাপী প্রায় সাড়ে তিন হাজারেরও বেশী ভাষা । যার মাধ্যমে আমরা কমুনিক্যাট হয় । তেমনি কম্পিউটার নামক যন্ত্রটিরও বুঝার কয়েকটা ভাষা আছে । যার মাধ্যমে সে জেনে নেয় আমি তাকে কি বুঝাতে চাচ্ছি । এই ভাষাগুলোকে "প্রোগ্রাম" বা বাঙ্গলায় "শিড়নথি" বলা হয় ।  আর যারা এই ভাষা বুঝে এবং তার ভাষাই তাকে প্রেষণা প্রদান করে কাজ চালায় সেটাকে বলে "প্রোগ্রামিং" ।
চিত্রঃ এল্যান টুরিং
এই ব্যক্তি দিক বিজয়ী একজন প্রোগ্রামার । তিনি পৃথিবীর বুকে প্রথম তাত্ত্বিক কম্পিউটার প্রকৌশল এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্ত্বা (Artificial Intelligence) এর উৎকৃষ্ট বেসিস সৃষ্টি করেন । এই ব্যক্তি একাধারে একজন অগ্রণী কম্পিউটার প্রকৌশলী, গণিতজ্ঞ, যুক্তিবিদ, দার্শনিক, গোপন সংকেত বিশেষজ্ঞ, গাণিতিক জীববিজ্ঞানী এবং ম্যারাথন দৌড়বিদ ছিলেন ।
 বিজ্ঞানের প্রত্যেকটা শাখায় এই ব্যক্তির কিঞ্চিৎ সামান্য হলেও হাত আছে । তিনি ক্রিপ্টলজীতে অসামান্য উন্নয়নের কাজ করেন ।
চিত্রঃ শেকভিল পার্কে  তার স্মরণীয় মূর্তি

১৯৩৬ সালে তিনি তার জীবনের সবচেয়ে বৃহৎ গবেষণা পত্রটি প্রকাশ করেন । যার নাম ছিলো ""On Computable Numbers, with an Application to the Entscheidungsproblem"-এই পত্রে তিনি তার আবিষ্কার "টুরিং মেশিন" এর কথা উল্লেখ করেন । যার মাধ্যমে গণনা এবং এলগরিদমের ধারণার লিখিত-মৌখিক থেকে যান্ত্রিক পদ্ধতি প্রচলন করেন । এলগরিদমের উপর তার প্রতিভা ছিলো আকাশ চুমি ।

চিত্রঃ অমর প্রোগ্রামার এলেন
 তিনি তার তৈরী মেশিনের দ্বারা প্রমাণ করেন যে, "সাধারণ এলগরিদমের মাধ্যমে "এ্যানসিডোংস প্রোব্লেম" এর গাণিতিক জটিলতা সমাধান সম্ভব নয় । এর সমাধানের বিকল্প হিসেবে তিনি সামগ্রীক ভাবে এলগরিদম ভিক্তিক যন্ত্র মাধ্যমে সম্ভব বলে উল্লেখ করেন " । অর্থ্যাৎ, টুরিং মেশিন কখনো হল্ট করবে কিনা তা অসংজ্ঞায়িত । তিনি "হল্টিং প্রব্লেম" নেপথ্যে এ্যানসিডোংস প্রোব্লেম  এর সুস্থিত অসম্ভাভ্য প্রমাণ দেখান  । এই তত্ত্বটি চার্চ-টুরিং থিসিস  নামে পরিচিত ।

এন্সিডোংস প্রোব্লেমঃ  ১৯২৮ সালে ডেভিড হেলবার্ট কর্তৃক এই চ্যানেঞ্জ প্রযোজিত হয় । যার মূল বিষয়বস্তু হল সিদ্ধান্ত গ্রহণে হিসাবিয় সিম্বল মেনিপুলেশন এবং গাণিতিক সঠিক মান নির্ধারণে এর এলগরিদম ভিক্তিক জটিলতা ।  যা ডেভিড হেলবার্ট ১৯২৮ সালে আন্তর্জাতিক কনভেন্সে অসমাধান যোগ্য সমস্যা বলে চিহ্নিত করেন ।( বাংলায় যেমন বলা হয়, ডিম আগে না মুরগি আগে । )
হল্টিং প্রোব্লেমঃ এটি হলো এমন এক ধরণের সমস্যা যেখানে প্রোগ্রাম ইনফিনিট লোপ এবং ব্রেক আপ বা হল্ট অসংজ্ঞায়িত হয়ে থাকে । যেমন,
সুডোকোড প্রোগ্রামঃ
                         while (true) continue ;
             //এটি একটি আন হল্ট প্রোগ্রাম অর্থ্যাৎ, ইনফিনিট লোপ । আর যেমন,
                         print "Hello world!";
            //এটি একটি হল্ট প্রোগ্রাম ।
চিত্রঃ বেলেচি পার্কে এলেন টুনিং এর লক্ষ ওয়েলস টাইসের স্তম্ভ

এই ব্যক্তি কম্পিউটার জগতে অসামান্য কৃতিত্ত রাখেন । ১৯৪৮ সালে তিনি ম্যাঞ্চেস্টার ইউনিভার্সিটিতে ম্যাক্স নিউম্যানের কম্পিউটিং ল্যাবরেটরিতে যোগ দেন যেখানে তিনি "ম্যাঞ্চেস্টার কম্পিউটার" তৈরিতে সাহায্য করেন। এসময় তিনি গাণিতিক জীববিজ্ঞান সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। পরে তিনি মর্ফোজেনেসিসের রাসায়নিক ভিত্তির উপর গবেষণাপত্র লিখেন এবং স্পন্দিত রাসায়নিক বিক্রিয়া সম্বন্ধে ধারণা পোষণ করেন যা প্রথম লক্ষ্য করা হয় ১৯৬০ সালে।
চিত্রঃ আলেন টুরিং স্মৃতি স্তম্ভ
এরপর তিনি বায়োলজীর উপর উঠে পরে লাগেন । "The Chemical Basis of Morphogenesis"  নামে তিনি ১৯৫২ একটি গবেষণা পত্র প্রকাশ করেন । তিনি "মর্ফোজেনেসিস"-বায়োলজীক্যাল অরগানিজমের উপর আগ্রহী ছিলেন । গবেষণার তাগিদে তিনি সমকামিতার বিভিন্ন পরীক্ষায় কাজ চালান । তার গবেষণা থেকেই সমকামী মন মানষিকতার সৃষ্টি হয়ে যায় । যার কারণে ১৯৫২ সালে টুরিংকে সমকামিতার জন্য দোষী সাব্যস্ত করা হয়। সে সময়ে যুক্তরাজ্যে সমকামিতাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হত ।
চিত্রঃ অবদানের ফ্লো

 ১৯৫৪ সালে আইনানুযায়ী তাকে এস্ট্রোজেন (oestrogen) ইঞ্জেকশন দেয়া হয় । টিউরিং ১৯৫৪ সালে ৪২ বছর বয়সে মারা যান । ২০০৯ সালে ব্রিটিশ সরকারের পক্ষে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউন টুরিংকে যে ক্ষতিকর চিকিৎসায় বাধ্য করা হয় তার জন্য দাপ্তরিকভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করেন।

চিত্রঃ এলেন টুনিং
পুরস্কার ও সম্মাননাঃ
  •  ২০১৩ সালে রাণী এলিজাবেথ তাঁকে মরণোত্তর ক্ষমা প্রদান করেন। 
  • ১৯৯১ সালে তাকে "রয়্যাল সোসাইটির ফেলো" নির্বাচিত করা হয় ।
  • "অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার"- সম্মাননা ।
তার নামে বহু প্রতিষ্ঠান-পুরস্কারের নামকরণ করা হয় । যথা,
আর সর্বোচ্চ যে কম্পিউটার ভিক্তিক সম্মানটা রয়েছে সেটা তার নামেই । সেটার নাম "টিউরিং এওয়্যার্ড" ।
চিত্রঃ এলেন টুনিং সেঞ্চুরী ট্রপি

 এই সম্মানটি কম্পিউটারের নোবেল বলা হয় । এটি এন্ড টি বেল লেবরেটরীর প্রসিডিউর অরিয়েন্টেন্ড প্রোগ্রাম (C Programming) এর জনক ডেনিস রিচও এই সম্মাননা পেয়েছিলেন । নিচে এখনো পর্যন্ত বিজয়ীদের তালিকা দেয়া হলঃ

বিজয়ীদের তালিকাঃ

সময় বিজয়ী কী অবদানের জন্য পুরস্কার
১৯৬৬ অ্যালান পারলিস অগ্রসর প্রোগ্রামিং কৌশলাদি এবং কম্পাইলার তৈরির ক্ষেত্রে প্রভাবের জন্য
১৯৬৭ মরিস ভিনসেন্ট উইলকিস প্রফেসর উইল্‌ক্‌স এডস্যাক কম্পিউটারের পরিকল্পক ও নির্মাতা হিসেবে খ্যাত। এই কম্পিউটারেই প্রথম একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম সংরক্ষণ করা হয়। ১৯৪৯ সালে নির্মিত কম্পিউটারটিতে মার্কারি ডিলে লাইন মেমরি ব্যবহার করা হয়েছিল। এছাড়াও উইল্‌ক্‌স হুইলার ও গিলের সাথে একত্রে ১৯৫১ সালে Preparation of Programs for Electronic Digital Computers শীর্ষক একটি বই লেখেন। এই বইটিতেই প্রথম প্রোগ্রাম লাইব্রেরির ধারণা প্রথম উপস্থাপন করা হয়।
১৯৬৮ রিচার্ড হ্যামিং সাংখ্যিক পদ্ধতি, স্বয়ংক্রিয় কোডিং ব্যবস্থা, এবং ত্রুটি-শনাক্তকারী ও ত্রুটি-নিবারণকারী কোডের উপর তাঁর কাজের জন্য। (হ্যামিং কোড)
১৯৬৯ মার্ভিন মিন্সকি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ।
১৯৭০ জেমস উইল্কিন্সন উচ্চ গতিসম্পন্ন আধুনিক কম্পিউটারের সাঙ্খিক হিসাব পর্যবেক্ষণের জন্য । লিনিয়ার এলজাবরা এবং "ব্যাকওয়ার্ড" ত্রুটি বিশ্লেষণে জন্য ।
১৯৭১ জন ম্যাকার্থি "আর্টিফিশিয়াল ইন্ট্যালিজেন্ট" এর বর্তমান অবস্থাননের উপর ভিক্তি করে যুক্তি যুক্ত তথ্য পরিবেশনের জন্য ।
১৯৭২ এট্‌সখার ডেইক্‌স্ট্রা এট্‌সখার ডেইক্‌স্ট্রা ১৯৫০-এর দশকে উচ্চস্তরের প্রোগ্রামিং ভাষা অ্যালগল নির্মাণে একজন প্রধান অবদানকারী ছিলেন। অ্যালগল ভাষাটি পরিচ্ছন্নতা এবং গাণিতিক বিধিবদ্ধতার একটি মডেল হিসেবে পরিগণিত হয়। ডেইকস্ট্রা প্রোগ্রামিং ভাষাসমূহের বিজ্ঞান ও শিল্পের একজন প্রধান প্রবক্তা; তিনি প্রোগ্রামিং ভাষাসমূহের গঠন, উপস্থাপন এবং বাস্তবায়ন সম্পর্কে আমাদের জ্ঞানের পরিসর বৃদ্ধি করেছেন। প্রোগ্রামিং ভাষার ক্ষেত্রে তিনি দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে লেখেন, যাতে তাত্ত্বিক গবেষণাপত্র থেকে শুরু করে সাধারণ ম্যানুয়াল, বড় রচনা, এবং দার্শনিক চিন্তা স্থান পেয়েছে।
১৯৭৩ চার্লস বাখমান ডেটাবেজ প্রযুক্তিতে অসামান্য অবদান রাখার জন্য
১৯৭৪ ডোনাল্ড কানুথ অ্যালগোরিদমসমূহের বিশ্লেষণ এবং প্রোগ্রামিং ভাষার ডিজাইনে ব্যাপক অবদান রাখার জন্য, বিশেষ করে দি আর্ট অভ কম্পিউটার প্রোগ্রামিং শিরোনামের বইয়ের সিরিজটি লেখার জন্য।

তাছাড়া
চিত্রঃ এলেন টুনিং ফাডার অব কম্পিউটার সাইন্স

১৯১২ সালের ২৩ শে জুনে অর্থ্যাৎ আজকের এই দিনে এই ব্যক্তি লন্ডনের মাইদাভলে জন্মগ্রহণ করেন । ব্রিটিশ ভারতের বিহার এবং উড়িষ্যা প্রদেশে তাদের ছিলো আদি নিবাস ।

তার জন্মদিনে আমরা তাকে গভীর শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করছি ।
==================ধন্যবাদ================
বিস্তারিত পড়ুন

Frozen-Disney Picture Theme Music & Reviews [Download File Available]

Frozen-Disney Picture Theme Music & Reviews [Download File Available]

Frozen (2013 film)

Frozen (2013 film) poster.jpg
From Wikipedia, the free encyclopedia
Frozen

Theatrical release poster
Directed by
Produced by Peter Del Vecho
Screenplay by Jennifer Lee
Story by
  • Chris Buck
  • Jennifer Lee
  • Shane Morris
Starring
Music by
Cinematography Scott Beattie

Mohit Kallianpur
Edited by Jeff Draheim

Production

company

Distributed by
Walt Disney Studios

Motion Pictures
Release dates
  •  November 19, 2013 (2013-11-19) (El Capitan Theatre)
  • November 27, 2013 (2013-11-27) (United States)

Running time

102 minutes[1]
Country United States
Language English
Budget $150 million[2][3]
Box office $1.276 billion[3]
Frozen is a 2013 American 3D computer-animated musical fantasy comedy film produced by Walt Disney Animation Studios and released by Walt Disney Pictures.[4] It is the 53rd animated feature in the Walt Disney Animated Classics series. Inspired by Hans Christian Andersen's fairy tale The Snow Queen,[5] the film tells the story of a fearless princess who sets off on an epic journey alongside a rugged iceman, his loyal pet reindeer, and a naïve snowman to find her estranged sister, whose icy powers have inadvertently trapped the kingdom in eternal winter.
Frozen underwent several story treatments for years before being commissioned in 2011, with a screenplay written by Jennifer Lee, and both Chris Buck and Lee serving as directors. It features the voices of Kristen Bell, Idina Menzel, Jonathan Groff, Josh Gad and Santino Fontana. Christophe Beck, who had worked on Disney's award-winning short Paperman, was hired to compose the film's orchestral score, while husband-and-wife songwriting team Robert Lopez and Kristen Anderson-Lopez wrote the songs.
Frozen premiered at the El Capitan Theatre in Hollywood, California, on November 19, 2013,[6] and went into general theatrical release on November 27. It was met with strongly positive reviews from critics and audiences, with some film critics considering Frozen to be the best Disney animated feature film since the studio's renaissance era.[7][8] The film was also a massive commercial success; it accumulated nearly $1.3 billion in worldwide box office revenue, $400 million of which was earned in the United States and Canada and $247 million of which was earned in Japan. It ranks as the highest-grossing animated film of all time, the third highest-grossing original film of all time, the ninth highest-grossing film of all time, the highest-grossing film of 2013, and the third highest-grossing film in Japan. With over 18 million home media sales in 2014, it became the best-selling film of the year in the United States. By January 2015, Frozen had become the all-time best-selling Blu-ray Disc in the United States.[9]
Frozen won two Academy Awards for Best Animated Feature and Best Original Song ("Let It Go"),[10] the Golden Globe Award for Best Animated Feature Film,[11] the BAFTA Award for Best Animated Film,[12] five Annie Awards (including Best Animated Feature),[13] two Grammy Awards for Best Compilation Soundtrack for Visual Media and Best Song Written for Visual Media ("Let It Go"),[14] and two Critics' Choice Movie Awards for Best Animated Feature and Best Original Song ("Let It Go").[15]
An animated short sequel, Frozen Fever, premiered on March 13, 2015, with Disney's Cinderella.[16] On March 12, 2015, a feature-length sequel was announced, with Buck and Lee returning as directors and Peter Del Vecho returning as producer. A release date has not been disclosed.[17]

Youtube Watch:

Download Zone:

Download Frozen Video Music: (128kbps)
>>>> Disney Theme Music On Frozen-2013(128kbps).mp3  (If password want: Maa)
Download The Music & Reviews Video HD(1024p):
 Thank to all of you...
বিস্তারিত পড়ুন

উইকিপিডিয়ার ১৫ তম জন্ম দিন উপলক্ষে অনুবাদ প্রতিযোগীতা ২০১৫

উইকিপিডিয়ার ১৫ তম জন্ম দিন উপলক্ষে অনুবাদ প্রতিযোগীতা ২০১৫
উইকিপিডিয়ার ১৫ তম জন্মদিন উপলক্ষে অনুবাদ প্রতিযোগীতা ।
চিত্রঃ উইকিপিডিয়ার ১৫ বছর ফূর্তি


উইকিপিডিয়ার প্রধান প্রশাসক "জিমি ওয়্যালস" এবং "ল্যারি স্যাঙ্গার" । আজ এদেশ থেকে ওদেশে হয়ে হয়ে বাংলা ভাষায়ও এই মুক্ত বিশ্ব কোষটি জায়গা করে নিয়েছে । বাংলা ভাষায় এই সংগঠনটি চালু হয় ২০০৪ সালের ২৭শে জানুয়ারী ।  এটি একটি "ইন্টারনেট বিশ্বকোষ" । যেখানে অজস্র লাখ লাখ নিবন্ধন তৈরী করা রয়েছে । কিন্তু বাংলা ভাষায় এতো বেশী নিবন্ধন নেই যতটুকু ইংরেজী ভাষাই আছে । তবে বাংলা ভাষায় বাংলা ভাষা ভাষী মানুষরা এর প্রচুর কাজ করছে যাতে আমাদের এই ভাষা সমবৃদ্ধশালী হয় । বর্তমানে বাংলা ভাষাই ১,০৩,৯৩১ জন ব্যবহারকারী রয়েছে । ৩৯,৬৯৮টি নিবন্ধিত পাতা বর্তমানে রয়েছে । বাংলায় এর ১৬ জন প্রশাসক রয়েছে । উনারা খুব পরিশ্রম করছেন এ ভাষার সম্ভার বৃদ্ধি করার জন্য । বিশেষ করে বর্তমান প্রধান প্রশাসক নাহিদ সুলতাল ভাই এবং বুধিসত্ত্বা ভাইয়ের উপর আমি চীর কৃতজ্ঞ । প্রতি ক্ষণে ক্ষণে উনারা এভাষার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন ।

এবার ভারত বাংলাদেশ যৌথ উদ্দোগে উইকিপিডিয়ার ১৫ তম জন্মদিন পালনের উদ্দোগে একটি অনুবাদ প্রতিয়োগিতার আয়োজন করা হয়েছে । যেখানে বাংলা ভাষা ভাষি যে কেউ অংশগ্রহণ করতে পারবে । উইকিপিডিয়ার ভালো নিবন্ধন গুলো থেকে যে কোন অ অনুবাদিত নিবন্ধন নিবন্ধিত করতে পারলে এবং এই পাতায় জমা দিতে পারলে আপনি পাচ্ছেন বাংলা উইকিপিডিয়া থেকে প্রাইজ এবং র‍্যাভেন এর পক্ষ থেকে পাবেন আরো কিছু গিফট সামগ্রী । চলুন বাংলার উইকি ফাউন্ডেশন থেকে জেনে নেয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত ।

ভালো নিবন্ধ অনুবাদ প্রতিযোগিতা

উইকিপিডিয়ার ১৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে ২০১৫-এর নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে ২০১৬-এর জানুয়ারির ১০ তারিখ পর্যন্ত ইংরেজি উইকিপিডিয়ার ভালো নিবন্ধের তালিকা থেকে যে নিবন্ধগুলো এখনো বাংলাতে তৈরি হয়নি সেগুলো অনুবাদ করবো। এই অনুবাদে যেকেউ যুক্ত হতে পারবে এবং যদি কেউ একটি নিবন্ধও অনুবাদ করে তাহলেও তাকে উইকিমিডিয়া বাংলাদেশএর পক্ষ থেকে বিশেষ পুরস্কার দেওয়া হবে। এছাড়াও প্রত্যেকটি নিবন্ধ অনুবাদের জন্য র‍্যাভেনের পক্ষ থেকে দেওয়া হবে উইকিপিডিয়া চাবির রিং। যেকোন প্রকার সাহায্যের জন্য এখানে ক্লিক করে বার্তা রাখুন অথবা info-bn@wikimedia.org ঠিকানায় ইমেইল করুন। সাহায্যের জন্য লাইভ চ্যাট করতে ক্লিক করুন: #wikipedia-bn
নিয়মাবলী
  1. যেকোন লগইনকৃত একাউন্ট থেকে অনুবাদ করতে হবে, আইপি থেকে অনুবাদকৃত নিবন্ধ গ্রহণযোগ্য নয়।
  2. এই তালিকা থেকে পূর্বে তৈরি হয়নি এমন যেকোন নিবন্ধই অনুবাদ করতে পারেন তবে আপনাকে অবশ্যই পুরো নিবন্ধটি অনুবাদ করতে হবে। সংশ্লিষ্ঠ ইংরেজি নিবন্ধটিতে যাওয়ার পর যদি বামপাশের 'Languages' এর নিচে বাংলা দেখতে পান তাহলে বুঝতে হবে নিবন্ধটি আগেই তৈরি করা হয়েছে।
  3. যান্ত্রিক অনুবাদ বা গুগল ট্রন্সলেটর-এর মত অনুবাদ গ্রহণযোগ্য নয়।
  4. ১লা নভেম্বর ২০১৫ থেকে ১০ই জানুয়ারি ২০১৬ পর্যন্ত এই সময়ের মধ্যে তৈরি নিবন্ধগুলোই কেবল পর্যালোচনার জন্য জমা দিতে পারবেন।
  5. প্রত্যেক ব্যবহারকারী যত খুশি নিবন্ধ তৈরি করতে পারবেন।
  6. প্রথমে নিচের অংশগ্রহণকারী অনুচ্ছেদে আপনার নাম যুক্ত করুন এবং নিবন্ধ অনুবাদ শেষ হলে পর্যালোচনার জন্য নিচের পর্যালোচনার জন্য জমাদানকৃত নিবন্ধ অনুচ্ছেদে নিবন্ধটি আপনার স্বাক্ষরসহ যুক্ত করুন।
  7. ভারত ও বাংলাদেশের যেকোন উইকিপিডিয়ানই অংশ নিতে পারবেন।
  8. নিবন্ধ পর্যালোচকরাও এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন তবে তিনি অবশ্যই নিজের নিবন্ধ নিজে পর্যালোচনা করতে পারবেন না।
পুরস্কার
  1. কোন ব্যবহারকারী ১টি নিবন্ধ অনুবাদ করলে তাকে- ১টি উইকিপিডিয়া রিস্টব্যান্ড, ১টি উইকিপিডিয়া কলম ও ১টি উইকিপিডিয়া ব্যাজ দেওয়া হবে।
  2. কোন ব্যবহারকারী ২টি নিবন্ধ অনুবাদ করলে তাকে- ১টি উইকিপিডিয়া রিস্টব্যান্ড ও ১টি “উইকিপিডিয়া১৫” টি-শার্ট দেওয়া হবে।
  3. কোন ব্যবহারকারী ৪টি নিবন্ধ অনুবাদ করলে তাকে- ১টি উইকিপিডিয়া রিস্টব্যান্ড, ১টি “উইকিপিডিয়া১৫” টি-শার্ট ও একটি পেনড্রাইভ দেওয়া হবে।
  4. এছাড়া সবচেয়ে বেশি নিবন্ধ অনুবাদকারীর জন্য রয়েছে বিশেষ পুরস্কার।






আমি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে নিজেকে ধন্য মনে করছি । আপনারাও অংশগ্রহণ করুন । কোন সমস্যা হলে অবশ্যই আমার এই সাইটের মন্তব্য পাতায় কিংবা আমার ফেইসবুক পাতায় আপনার সমস্যার কথা জানান ।


আমরা চাই আমাদের মাতৃভাষা সমবৃদ্ধিশালী হোক । আমরা হয়তো ১৯৫২ ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করার সৌভাগ্য হয়নি কিন্তু যার জন্য ৫২'র রক্ত ক্ষয় তার প্রতিদান দেবো ইনশাল্লা । আমাদের ভাষাকে বিশ্বের দোয়ারে একটি সুঠাম ও সমবৃদ্ধ শালী ভাষা হিসেবে প্রতিস্থিত করবো । আমরা শুধু পুরষ্কারের জন্য নয় ভাষার ঐতিহ্য রক্ষার্থে কাজ করে যাবো বাংলা ভাষাভাষি সকল ওয়েব সাইটে ।

ধন্যবাদ
বিস্তারিত পড়ুন

VPN এর মাধ্যমে যেকোন বন্ধ ওয়েবসাইট প্রদর্শন

VPN এর মাধ্যমে যেকোন বন্ধ ওয়েবসাইট প্রদর্শন
VPN (Virtual Private Network)
চিত্রঃ VPN Network Connection

আমরা এখন অনলাইনের যুগে । তাই সময়ের সাথে প্রয়োজনের পাশে প্রতি মুহূর্তে এই ইন্টারনেট আমাদের কাজে আসছে । কিন্তু বিভিন্ন কারণে সব সময় সব ওয়েবসাইটে Accessibility Mode একটিভ থাকে না । যেমন, এই মুহূর্তে আমাদের দেশে জনপ্রিয় প্রায় সকল ওয়েব সাইট অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ করা হয়েছে (Facebook,Somewhereinblog,Techtunes etc)। নিত্যান্ত প্রয়োজনে আমরা এই সব ওয়েবসাইট ব্যবহার করবো । আসুন জেনে নিই কিভাবে এসব ওয়েব সাইট ব্যবহার করবো, বন্ধ থাকা সত্ত্বেও ।
তত্ত্বঃ মাথায় একটু খেলি কিভাবে এটা করা যায় ? যে সব ওয়েবসাইট বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে সেগুলো হলো World Wide Web এ সম্প্রসারিত । এ থেকে একটা জিনিস বুঝতে পারলাম যে, এসব ওয়েব সাইট শুধু বাংলাদেশ না অন্য দেশ থেকেও Access করা যাবে । আর একটা দেশ তার নির্দিষ্ট এলাকাতেই তার নেটওয়ার্ক কন্টোল Access অথবা Deny করতে পারে । এতে আমরা বুঝলাম যে, ওয়েব সাইট গুলো শুধু বাংলাদেশ এরিয়াতেই শুধু Restricted । কারণ, বাংলাদেশ তো আর সারা পৃথিবীর নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ করে না । তাই বুঝা যায় এই Restriction টা শুধু বাংলাদেশেই ঘটেছে । তাহলে আমি কিভাবে এখন Restricted ওয়েব গুলো পরিদর্শন করতে পারবো ? এর একটাই পদ্ধতি , আমাকে অন্য লোকেশনের User হিসেবে প্রবেশ করতে হবে । যেমন, আমি  এখন বাংলাদেশে আছি । বাংলাদেশ ছাড়া অন্য লোকেশন(আমেরিকা, কুরিয়া, জাপান, চিন etc) এর User হিসেবে আমাকে ওয়েব এড্রেসটিতে Access করতে হবে । তাহলেই আমি সে ওয়েব সাইটে প্রবেশ করতে পারবো । অর্থ্যাৎ, প্রাইভেট নেটয়ার্ক ব্যবহার করতে হবে ।
কম্পিউটারের এই পদ্ধতির নাম VPN(Virtual Private Network) । এই পদ্ধতির মাধ্যমে আমরা অন্য লোকেশনের ব্যবহারকারী হিসেবে ওয়েব সাইটে Access করতে পারবো । এখন দেখাবো কিভাবে তা করতে হয় ।

মুঠোফোন ব্যবহারকারীদের জন্যঃ
চিত্রঃ HideME

স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা HideME অ্যাপটি Google Play থেকে রিসেন্ট ভার্সনটা ডাউনলোড করে এ কাজ করতে পারেন ।
চিত্রঃ HotSpot Sheid

অথবা HotSpot Sheid অ্যাপটি Google Play থেকে ডাউনলোড করে কাজ করতে পারেন । 
চিত্রঃ Hole VPN


চিত্রঃ Hole VPN
অথবা হোল নামের এই অ্যাপটিও দেখতেও পারেন । 

iPhone and iPad  এর জন্যঃ

চিত্রঃ HideME iSO Mac

HideME App টি ডাউনলোড করে এ কাজ করতে পারবেন ।

পিসি(PC) ব্যবহারকারীদের জন্যঃ

পিসিতে ভিপিএন এর জন্য একটি ব্রাওজার ব্যবহার করতে পারেন । Browser টির নাম Tor Browser । আপনি চাইলে এখান থেকে  থেকে ব্রাউজারটি ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন । নিচে এর Screen Shot গুলো দেখানো হলোঃ

চিত্রঃ Tor Browser 1

চিত্রঃ Tor Browser 2

চিত্রঃ Tor Browser 3
চিত্রঃ Tor Browser 4

অথবা আপনি VPN Client & VPN Gate Client ব্যবহার করে ব্যবহার করে আপনার Local IP পরিবর্তন করতে পারেন । 
চিত্রঃ VPN Gate Client
চিত্রঃ VPN Gate Public VPN Relay Servers
এই App এর কার্যপদ্ধতি ও Installing Process নিচে দেখানো হলঃ
VPN Client & VPN Gate Client  টি ডাউনলোড করে নিন । এর পর নিচের চিত্রের মত ধাপগুলো অনুসরণ করুন ।
চিত্রঃ VPN Client & Gate Client
ডাউনলোড করার পর ফাইলটির লোকেশন খুঁজে বের করুন এবং ইনস্টল করুন ।
চিত্রঃ VPN Client & Gate Client
ইনস্টল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করি ।

চিত্রঃ VPN Client & Gate Client
এর পর Software Component হিসেবে SoftEther Client ব্যবহার করুন ।

চিত্রঃ VPN Client & Gate Client
 তারপর VPN Gate Public VPN Relay Server সিলেক্ট করি ।
চিত্রঃ VPN Client & Gate Client
এরপর Available VPN Server গুলো দেখাবে । সেখান থেকে ইচ্ছে মত Server পছন্দ করি । তারপর "Connect to the VPN Server" সিলেক্ট করি  ।

চিত্রঃ VPN Client & Gate Client
VPN প্রোটোকল কানেক্ট করি ।

চিত্রঃ VPN Client & Gate Client
যদি আপনার নেটওয়ার্ক প্রতিস্থিত হয় তাহলে একটি ছোট উইন্ডোতে আপনার Connection এর IP Address দেখাবে ।

চিত্রঃ VPN Client & Gate Client
লোকাল এরিয়া থেকে Access Protocol, Windows CMD তে আপনার বর্তমান কানেকশনের Status Present করবে ।

চিত্রঃ VPN Client & Gate Client
CMD Automatically আপনার Private Area থেকে Google DNS এর মাধ্যমে Web Address Truck করবে ।

চিত্রঃ VPN Client & Gate Client
এর পর আপনি তা দিয়ে আপনার Browser এর মাধ্যমে সহজেই Unavailable ওয়েব ঠিকানায় প্রবেশ করতে পারবেন ।
এছাড়াও, আপনি HotSpot Sheild এর PC Version টা নিয়ে এ কাজ করতে পারবেন । HotSpot Client Software টি ব্যবহারবিধির জন্য নিচের ভিডিওটি দেখতে পারেন । 

HotSopt Sheild App টি এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন ।

অন্য পদ্ধতিঃ
 এছাড়াও আপনি Google এর সহযোগীতায় আপনি Restricted ওয়েব সাইট দেখতে পারেন । তবে সকল ওয়েব সাইট না । যে ওয়েব সাইটটি Google ক্যাচ করে রেখেছে শুধু সে সব ওয়েব এরই  তার সামগ্রীক ডিজাইন আপনি ভিউ করতে পারবেন । এজন্য আপনাকে http://webcache.googleusercontent.com/search?q=cache:http:// লিখে তার পর আপনার কাংক্ষিত Address লিখে চেক করে দেখতে পারেন সে ওয়েব সাইটের Cache Goole এ Saved করা আছে কি না । তবে এ প্রক্রিয়াটি লগইন সাইটের জন্য প্রযোজ্য নয় । শুধু আউটপুট ইন্টারফেস দেখার জন্য ব্যবহার করতে পারেন । 

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ  VPN এর যে কোন Software কিংবা পদ্ধতি প্রযোগের জন্য আপনাকে ইন্টারনেটের সকল লগিইন  ফোরাম সিকিউরিটি বাড়িয়ে নিবেন । কারণ, এগুলো IP Address এর মাধ্যমে Access হয়ে থাকে । যার দরুন আপনার কোন তথ্যকে কেউ চুরি করতে পারে । এখনো পর্যন্ত আমি এ ধরণের কোন দশায় পরিনি । তবে, হতে পারে । কারন, উপরের সকল Software এবং Process ফ্রীতে দেয়া । অথবা আপনি যদি একদম Standard ভাবে ব্যবহার করতে চান তাহলে VPN এর প্রিমিয়ার Soft কিনে ব্যবহার করতে পারেন । এধরণের সেবা বাংলাদেশের অনেক Web Client Server ঐ দিচ্ছে । সেগুলো ব্যবহার করে আপনি সহজেই VPN সার্ভিস ব্যবহার করতে পারেন । Web Security সম্পর্কে যারা একটু ভালো জানে তারা ফ্রীগুলো দিয়েই কাজ করে । এখন Facebook এর বিভিন্ন ড্যাটা সহজেই চুরি হয় । তাই বিশেষ করে Facebook ব্যবহারকারীদের জন্য Facebook Login Approval Service টি একটিভ করে এধরণের সেবা নেয়ার জন্য অনুরুধ রইলো । 
ধন্যবাদ ।

বিস্তারিত পড়ুন